মারণ রোগের নাম উঠলেই সবার প্রথম নাম মনে পরে ক্যান্সারের। এই ক্যান্সার শব্দটি শুনলে আমাদের সকলের মনের মধ্যেই ভেসে ওঠে মৃত্যু। সেই অর্থে এখনো পর্যন্ত ক্যান্সার চিকিৎসার কোনো ওষুধ বা প্রতিষেধক আবিষ্কার হয়নি। কেমোথেরাপির সাহায্যে ক্যান্সার রোগীর আয়ু খানিকটা বৃদ্ধি করা যায়।
তবে আমাদের রাজ্যের কিছু সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ক্যান্সার চিকিৎসার ব্যবস্থা রয়েছে। গত বিধানসভা নির্বাচনে জয়লাভের পর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন টাটা গোষ্ঠীর সাথে যৌথভাবে এসএসকেএম ক্যান্সার হাসপাতাল গড়ে তুলবে।
রাজ্যের মন্ত্রিসভা এবার সেই বিষয়ে চূড়ান্ত সিলমোহর দিল। বাংলার মানুষের কথা ভেবে নতুন ক্যান্সার হাসপাতাল তৈরীর পরিকল্পনা করছে রাজ্য। রাজ্যে কিছু সরকারি ও কিছু বেসরকারি হাসপাতালে ক্যান্সার চিকিৎসা হয়। এছাড়াও কেন্দ্র ও রাজ্যের যৌথ উদ্যোগে রয়েছে চিত্তরঞ্জন ক্যান্সার হাসপাতাল। কিন্তু যে হারে ক্যান্সার রোগীর সংখ্যা বাড়ছে তাতে আরো উন্নত পরিকাঠামো দরকার। সেই কথা মাথায় রেখে রাজ্য সরকার এই পদক্ষেপ নিল।