ডাঃ রীতা চৌধুরীর উপন্যাস “জিরো আওয়ার”

আয়োজক ব্যতিক্রম মাসডো (Bytikram MASDO) বাংলাদেশ সহকারী ও উচ্চতর গুয়াহাটির যৌথ উদ্যোগে ড. রীতা চৌধুরীর উপন্যাস ‘জিরো আওয়ার’ সফলভাবে সম্পূর্ণ হয়েছে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বইটির লেখক ও সাহিত্য অ্যাকাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত ড. রীতা চৌধুরী, গুয়াহাটিতে বাংলাদেশের সহকারী হাইপ্রোফাইল বহুজন আমিন ও তার সহকর্মী ড. নবনীতা হক, সাহিত্য অ্যাকাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত ড. ঊষারঞ্জন ভট্টাচার্য, কবি ও সাংবাদিক বিকাশ সরকার, কবি শরসুব দেববর্মণ, কবি শরশ্ব দেববর্মণ, ব্যতিক্রমী বিষয়াবলির সভাপতি কবি সশুভ দেববর্মণ।

উপন্যাসটি সম্পর্কে সাহিত্য অ্যাকাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত ড. ঊষারঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, ‘বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে আসাম ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের ভূমিকা এবং এটি কীভাবে বাংলাদেশকে সহায়তা করেছিল তা এই বই আমাদের অনেক কিছু শেখায়। কবি ও সাংবাদিক বিকাশ সরকার বলেন, ‘এই প্রথম একজন অসমিয়া লেখক বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে এমন সুন্দর বিশ্লেষণ কামনা করছি। “আলোচনায় বইটির লেখক ড. রীতা চৌধুরী বলেন, ‘বইয়ের প্রতিটি পাতায় আমি পরিণত।

‘নেভারল্যান্ড’ একটি বাংলা উপন্যাস যাতে রয়েছে রহস্য, লুকানো সত্য এবং সাধারণ জীবনের বাইরে আরেকটি চেহারা। ঐতিহ্যের শিকড় গেড়ে বসা একটি সম্প্রদায়ের মধ্যে উপন্যাসটি তার নিজস্ব আকাঙ্ক্ষা, অভিযোজনযোগ্যতা এবং মুক্তির গল্প বহন করে। বর্তমানে আমার ‘জিরো আওয়ার’ উপন্যাসের একটি ভলিউম দিচ্ছি, খুব শিগগিরই এর দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্ব আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করব। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও পাঠকরা সেমিনারে অংশগ্রহণ করেন এবং তাদের মতামত তুলে ধরেন।অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কটন বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রধান অধ্যাপক দেবযানী দে, প্রাগজ্যোতিষ কলেজের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ড. অভিজিৎ কুমার দত্ত, ড. চম্পক বারবারা, ড. প্রসূন বর্মন, দেবযানী সেনগুপ্ত, সন্দীপ সাহা, কমলকালী দাস, আবৃত্তিকার গৌতম ভট্টাচার্য, লেখক বিদ্যুৎ চক্রবর্তী, সঞ্জয় চক্রবর্তী প্রমুখ।