বই পাড়ার মাঝে দাঁড়িয়ে থাকা সেই কফি হাউজ যেন এক প্রাচীন ইতিহাস। রবীন্দ্রনাথ থেকে নেতাজি, মান্না দে, সত্যজিৎ রায়, অমর্ত্য সেন, ঋত্বিক ঘটক থেকে মৃণাল সেন গোটা বাঙালির ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে। এই ঐতিহাসিক কফি হাউজের প্রত্যেকটি টেবিল অনেক বিপ্লবের নীরব সাক্ষী।
১৬ জন কর্মচারীর হাত ধরেই সূচনা হয় ইন্ডিয়ান কফি হাউজের। এই বাঙালির আবেগ কফি হাউজের আরেো একটি নতুন ঠিকানা হতে চলেছে দীঘাতে। ফিশ ফিঙ্গার, মটন কবিরাজি থেকে শুরু করে চাইনিজ তন্দুর মকটেল সবই পাওয়া যাবে এই কফি হাউসে। আর সঙ্গে থাকছেন মান্নাদের প্রিয় পকোড়া ও ব্ল্যাক কফি। আর সাথে কফি হাউসে বাঁচবে মান্না দের গান।এবার দিঘার সমুদ্র সৈকতে হাওয়া খেতে খেতে ও ঢেউ গুনতে গুনতে কফির কাপে চুমুক দিতে পারবেন পর্যটকরা।
ষষ্ঠীর দিন আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন হতে চলেছেন দিঘার কফি হাউস ।মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দিঘার সফরে গিয়ে এই কফি হাউস তৈরির প্রস্তাবনা অনুমোদন করেন। এবার কফি হাউজের সেই আড্ডাটা বসতে চলেছে সমুদ্র সৈকতে। পুজোতে এই কফি হাউসে বসতে চলেছে লোক সঙ্গীতের আসর।