তৃনমূল কাউন্সিলারের হস্তক্ষেপে ভাঙচুর না করেই ফিরে যেতে হল পুরকর্মীদের

শিলিগুড়ি:-পুরনিগমের কাজে হস্তক্ষেপ তৃনমূল কাউন্সিলারের।ভাংচুর না করেই ফিরে যেতে হলো পুরকর্মীদের।শিলিগুড়ির চম্পাশাড়ি মোড়ের কাছে নিবেদিতা রোডে দীর্ঘ ৩০ থেকে ৩৫ বছর ধরে ব্যবসায়ীরা বাজার বসান।জানা গিয়েছে,সোমবার শিলিগুড়ি পুরনিগমের তরফে দোকানগুলি উচ্ছেদের নোটিস দেওয়া হয়।রাস্তা দখল করে ব্যবসা করছে ব্যবসায়ীরা সেই কারনেই এই উচ্ছেদের নোটিস বলে খবর।

এই বাজারের উপর প্রায় ১৪৯টি পরিবারের জীবিকা নির্ভর করছে।তাই পুরনিগমের নোটিস দেওয়ার পর ব্যাবসায়ীরা তাদের দোকান খালি করে দিলেও তৃনমূলের দলীয় পতাকা হাতে নিয়ে এবং ৪৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলার দিলীপ বর্মনকে সঙ্গে নিয়ে প্রতিবাদে নামেন।তাদের পুনর্বাসন না দিলে দোকানে হাত দিতে দেবেন না বলে হুঙ্কার দেন তারা।মঙ্গলবার সকাল থেকেই পুরনিগমের একাধিক গাড়ি ঘটনাস্থলে পৌঁছায় এমনকি জেসিবিও নিয়ে আসা হয়।

তবে জেসিবির সামনে আন্দোলনকারীরা শুয়ে পরেন পাশাপাশি ৪৬নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলারের হস্তক্ষেপের ফলেই চলেনি জেসিবি।ভাংচুর না করেই ফিরে যেতে হয় পুরকর্মীদের।তৃনমূলের পুরবোর্ডের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগড়ে দেন খোদ তৃনমূল কাউন্সিলার দিলীপ বর্মন।পুলিশ প্রশাসনের উপস্থিতি থাকলেও উচ্ছেদ না করেই ফিরে যেতে হয় শিলিগুড়ি পুরনিগমের কর্মীদের। ফের কি এখানে দোকান বসবে? উঠছে প্রশ্ন।