বেশ কিছুদিন ধরে আলোচনার শিরোনামে সন্দেশখালি। রাজ্য রাজনীতিতেও কিছুটা প্রভাব ফেলেছে এই মামলা। এবার এই কাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড শেখ শাহজাহানকে অবশেষে গ্রেপ্তার করতে পেরেছে পুলিশ। এবার শাহজাহান গ্রেফতার হতেই ছয় বছরের জন্য সাসপেন্ড করল তৃণমূল।
যদিও বিরোধীদের মতে, এই গ্রেফতারি নাকি গোটাটাই শর্তসাপেক্ষে। আর এই ঘটনাকে জাতীয় স্তরে তুলে ধরার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করছে বঙ্গবিজেপি। সম্প্রতি এই বিষয়ে সুর চড়িয়েছেন মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান। মুখ খুলেছেন অনুরাগ ঠাকুর থেকে শুরু করে শুধাংশু ত্রিবেদীর মত কেন্দ্রীয় নেতারাও।
ছত্তীসগড়ের মুখ্যমন্ত্রী তো সোজা চিঠিই পাঠিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দরবারে। তারপর একটি জনমত সমীক্ষা চালানো হয় সন্দেশখালিতে। আর এই সমীক্ষা বসিরহাট কেন্দ্র এবারও যাবে তৃণমূলের ঝুলিতেই। অর্থাৎ সন্দেশখালির অধিকাংশ মানুষ এখনও ঘাসফুলেই আস্থা রাখছেন।