বীর চিলারায়ের ৫১৪তম জন্মদিনে পালন করা হলো কোচবিহারে।এদিন সকালে কোচবিহার বাবুরহাট আসাম কোচবিহার প্রবেশদ্বারে অবস্থিত নব্য নির্মিত চিলা রায়ের মূর্তিতে মাল্যদান করে দিনটির সূচনা করেন কোচবিহার জেলা প্রশাসন। উপস্থিত ছিলেন কোচবিহার মহকুমা শাসক, কোচবিহার পৌরসভার পৌর প্রধান রবীন্দ্রনাথ ঘোষ, উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহন সংস্থার চেয়ারম্যান পার্থ প্রতিম রায়, জেলা এসি ওবিসি তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি পরেশ চন্দ্র বর্মন সহ অন্যান্যরা।
পার্থ প্রতিম রায় বলেন, গোটা বিশ্বে সময়ের যত বীর যোদ্ধা ছিল তার মধ্যে চিলারায় তৃতীয় স্থানে রয়েছেন। তিনি চিলের মত দৃষ্টি নিয়ে যুদ্ধক্ষেত্রে ঝাঁপিয়ে পড়তেন, তাই তার নাম হয়েছে চিলারায়। পরবর্তীতে তারই যুদ্ধনীতি অবলম্বন করেছিলেন ভারতের শ্রেষ্ঠ যোদ্ধা বীর শিবাজী মহারাজ। অপরদিকে রবীন্দ্রনাথ ঘোষ রাজ্য সরকারের কাছে আবেদন করে বলেন, চিলা রায়ের এর যুদ্ধ কৌশল গরিমা এবং তার ঐতিহ্য পাঠ্যপুস্তকের আওতাভুক্ত হলে ছাত্রছাত্রীরা
তার সম্পর্কে অনেকটাই জানতে পারে। এই মর্মে তিনি পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। কথিত আছে ভুটান এবং মহল আক্রমণ থেকে কোচবিহার রাজ্যকে রক্ষা করেছিলেন তিনি। সুতরাং তার ইতিহাস যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।