নিট ইউজি মেডিকেল এন্ট্রান্স পরীক্ষায় সফল হয়েছে চা বলয়ের এক যুবক, খুশির হাওয়া চা বাগান এলাকায়

শঙ্খজিৎ দাস কালচিনি ব্লকের দলসিংপাড়া এলাকার সবজি বিক্রেতার ছেলে। পড়াশুনোতে ভালো সে ছোট বেলার থেকেই। ছেলের পড়াশুনোর প্রতি আগ্রহ দেখে তাকে পড়াশুনো ছেড়ে অন‍্য কাজ করার কথা কখনও বলেননি তার বাবা বিদ‍্যুৎ দাস। চা বাগান এলাকায় চিকিৎসকের দেখা মেলেনা। শঙ্খজিৎ দেখেছে দ্রুত চিকিৎসা না পেয়ে এলাকায় অকালেই অনেকে প্রাণ হারিয়েছেন। মনে তার জেদ চেপে বসে চিকিৎসক হওয়ার। সবজি বিক্রেতা হলেও ছেলেকে ভাল স্কুলে পড়িয়েছেন তার বাবা বিদ‍্যুৎ দাস।নিট ইউজি-র জন‍্য প্রশিক্ষণ দিতে পারেননি। কারণ প্রশিক্ষকের অভাব। আর দুরে গিয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়ান সম্ভব ছিল না। তাই অনলাইনে প্রশিক্ষণ নিয়ে প্রথমবারের মত পরীক্ষায় বসে শঙ্খজিৎ। আর এরপরে বাজিমাত। খুব তাড়াতাড়ি বাইরে মেডিকেল নিয়ে পড়তে যাবে শঙ্খজিৎ। ফিরে এসে চা বাগানের বাসিন্দাদের চিকিৎসা করবে সে।